আজকের নামাজের সময়সূচী
আজকের ৫ ওয়াক্ত নামাজের শুরু এবং শেষ সময়ঃ
ফজর
আজকের ফজরের নামাজের ওয়াক্ত শুরু হবে ভোর ৪:৫৮ মিনিটে ও ফজরের নামাজের ওয়াক্তের শেষ সময় ভোর ৬:১৪ মিনিট।
জোহর
আজকের জোহরের নামাজের ওয়াক্ত শুরু হবে ১১:৪৭ মিনিটে ও জোহরের নামাজের ওয়াক্তের শেষ সময় বিকেল ৩:২৬ মিনিট।
আসর
আজকের আসরের নামাজের ওয়াক্ত শুরু হবে বিকেল ৩:৩৭ মিনিট এবং আসরের নামাজের ওয়াক্তের শেষ সময় বিকেল ৫:১৫ মিনিট।
মাগরিব
আজকের মাগরিবের নামাজের ওয়াক্ত শুরু সন্ধ্যা ৫:১৬ মিনিটে ও মাগরিবের নামাজের ওয়াক্তের শেষ সময় সন্ধ্যা ৫:৪০ মিনিট
এশা
আজকের এশার নামাজের ওয়াক্ত শুরু সন্ধ্যা ৬:৩২ মিনিটে ও এশার নামাজের ওয়াক্ত শেষ সময় রাত ১১:৫৫ মিনিট।
বিঃদ্রঃ সু্বহি সাদিকের পূর্ব পর্যন্ত এশার সময় বিদ্যমান থাকে। তবে রাতের আগে এশার নামাজ আদায় করাই উত্তম।
আগামীকালের ফজরের নামাজ সময়সূচী?
আগামীকাল ফরজের নামাজ শুরু হবে ভোর ০৪:৫৮ মিনিটে।
নামাজ কি?
সালাত হলো একটি সুনির্দিষ্ট প্রকৃতির ইবাদত। যার মূল পদ্ধতি ইসলামী শরী‘আতে পরিপূর্ণভাবে বর্ণিত রয়েছে। সাধারণত নামাজ তাকবিরে তাহরিমা দ্বারা শুরু হয় এবং সালাম ফিরানো’ দ্বারা শেষ হয়।
![]() |
আজকের নামাজের সময়সূচী |
নামাজ হলো ইসলামের ৫টি রোকনের মধ্যে দ্বিতীয় রোকন৷ নামাজ প্রতিটি প্রাপ্তবয়স্ক এবং বুদ্ধি-জ্ঞান সম্পন্ন, নারী পুরুষ নির্বিশেষে প্রতিটি মুসলিমের জন্য ফরজ কিংবা অবশ্যকরণীয়। পবিত্র কুরআনের মোট ১৭টি আয়াতে সালাত প্রতিষ্ঠা করার কথা বলা হয়েছে।
নামাজ শব্দের উৎপত্তি?
সালাত বা সালাহ হলো আরবি: صَلاة স্বলাহ্, স্বলাত্, আরবি: الصلاة আস-সালাত, অর্থ "প্রার্থনা", দোয়া কিংবা বা "প্রশংসা" -এর আভিধানিক অর্থ হলো দোয়া, রহমত, ক্ষমা প্রার্থনা করা ইত্যাদি।
পবিত্র কোরআনে ইসলামী আনুষ্ঠানিক প্রার্থনা হিসেবে সালাত শব্দটিকেই ব্যবহার করা হয়েছে। আরবি ভাষায় অন্যান্য ধর্মেও এবং ধর্মনিরপেক্ষভাবে প্রার্থনা কিংবা উপাসনা বুঝাতে সালাত শব্দটি ব্যবহার করা হয়।
আজানের দোয়া?
বাংলা উচ্চারণঃ
আল্লাহুম্মা রাব্বা হাযিহিদ দা'ওয়াতিত্তা-ম্মাতি ওয়াসসালা-তিল ক্বা-ইমাতি আ-তি সায়্যেদানা মুহাম্মাদানিল ওয়াসী-লাতা ওয়াল ফাদ্বী-লাতা ওয়াদ দারাজাতার রাফী-'আতা ওয়াবআসহু মাক্বা-মাম মাহমূদানিল্লাযী ওয়া'আদতাহূ ওয়ারযুক্বনা শাফা-'আতাহূ ইয়াওমাল ক্বিয়া-মাতি ইন্নাকা লা-তুখলিফুল মী-'আদ।
বাংলা অর্থঃ
হে আল্লাহ! এই পরিপূর্ণ আহ্বান ও প্রতিষ্ঠিত সালাতের রব্ব! মুহাম্মাদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) কে ওসীলা তথা জান্নাতের একটি স্তর ও ফযীলত তথা সকল সৃষ্টির উপর অতিরিক্ত মর্যাদা দান করুন।
আর তাঁকে মাকামে মাহমূদে (প্রশংসিত স্থানে) পৌঁছে দিন, যার প্রতিশ্রুতি আপনি তাঁকে দিয়েছেন। নিশ্চয় আপনি প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেন না।